1. psbd@gmail.com : Crazy VFX Media : Crazy VFX Media
  2. rafi@bdyoutubecommunity.com : Rafi Bhuiyan : Rafi Bhuiyan
কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল
কম্পিউটার ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল
কম্পিউটার ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল

আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কম্পিউটারের উইন্ডোজ সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ভিডিও এডিটিং। এই ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার গুলো সম্পূর্ণ ফ্রী ডাউনলোড করতে পারবেন কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই। শুধু তাই নয় সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং করুন কোন প্রকার ওয়াটারমার্ক সমস্যা ছাড়াই। আমাদের ভিতরে অনেক ব্যক্তি আছেন যারা ভিডিও এডিটিং এর কিছুই জানেন না। কিন্তু আপনি সুন্দর একটি জায়গা ঘুরতে গিয়েছেন এবং সেখানে গিয়ে সুন্দর সুন্দর ভিডিও করেছেন।

 অথবা আপনার একটি বাচ্চা আছে তার কিউট কিউট মূহুর্তগুলো আপনি ভিডিও করে পরবর্তীতে মিউজিক দিয়ে কম্বাইন করে হালকা একটু ইফেক্ট ব্যবহার করে টেক্সট ব্যবহার করে আপনি ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে চান। তাদের জন্য সবচেয়ে কষ্ট দায়ক সমস্যা হল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ডাউনলোড করা। বিশেষ করে দেখা যায় সফটওয়্যার গুলো অনেক সময় ক্রাক ভার্শন করতে কষ্ট হয় অথবা সফটওয়্যার টাকা দিয়ে কিনতে হয়। এছাড়াও অনেক সফটওয়্যার আছে যেগুলোতে ওয়াটার মার্ক দেওয়া থাকে এবং এগুলো সরাতে প্রচুর পরিমাণ কষ্ট পোহাতে হয়।

কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল

 এসব কষ্ট দেখে আমাদের ভিতর অনেকেই আছে যাদের ভিডিও এডিটিং এর ইচ্ছা থাকলেও কিছু করার থাকেনা। তাদের জন্যে একটি সুখবর হলো আমরা আপনাদের জন্য জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো এবং কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল। সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই এবং সফটওয়্যার গুলো খুব সহজেই ইউজ করতে পারবেন কোন প্রকার ওয়াটার মার্ক আপনার থাকবে না। আপনার সুবিধার্থে আমরা একটি ভিডিও যুক্ত করে দিয়েছে যাতে আপনি খুব সহজেই সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করার প্রসেস এবং সফটওয়্যার গুলো পরবর্তীতে কিভাবে ইন্সটল করতে হয় তা বুঝতে পারেন।

আমাদের শেয়ার করা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার অবশ্যই শুধুমাত্র উইন্ডোজ টেন সাপোর্ট করবে এবং যে কোন ক্যাটাগরির কম্পিউটারে ব্যাবহার করতে পারবেন। শুধু তাই নয় সফটওয়ারগুলো আপনি ব্যবহার করে যেকোনো ধরনের ভিডিও তৈরি করতে পারবেন কোন প্রকার ওয়াটারমার্ক সমস্যা ছাড়াই। আশাকরি ভিডিওটি মাধ্যমে আছি বিস্তারিত বলতে পেরেছেন এর পরও যদি আপনার কোথাও কোনো সমস্যা থেকে থাকে নিচে আরও পড়ুন এবং সফটওয়্যারগুলোর ডাউনলোড লিঙ্ক পেতে থাকা ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে দেরী না করে শুরু করা যাক।

Video-Editor-Software

তালিকার এক নম্বরে রয়েছে উইন্ডোজ দেওয়া ভিডিও এডিটর সফটওয়্যার। এজন্য প্রথমে আপনাকে এস্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে এবং সার্চ অপশনে লিখতে হবে ভিডিও এডিটর তাহলে আপনি এই সফটওয়্যারটি পেয়ে যাবেন। তবে আমাদের অনেকের উইন্ডোস এই সফটওয়ারটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নামে লিখে সার্চ করলে আসে না সেক্ষেত্রে আপনি ফটো দেখে সার্চ করতে পারেন। ফটো লেখে চার্চ কলেজে সফটওয়্যার টি পাবেন সেই ফটো সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি ভিডিও এডিটিং এর কাজ করতে পারবেন।

কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল By Video Editor

এ জন্য আপনাকে প্রথমে উইন্ডোস এর ভিডিও এডিটর সফটওয়্যার টা ওপেন করতে হবে এরপর। এখান থেকে আপনাকে নিউ প্রজেক্ট উইন্ডোস এর পাশে থাকা থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনি দুটি অপশন দেখতে পাবেন। এর মধ্যে তৃতীয় অপশন অর্থাৎ মেক ভিডিও ফর মি অপশনে ক্লিক করলে মাত্র 2 মিনিটের ভিতর আপনার ভিডিও পুরোপুরি তৈরি হয়ে রেন্ডার অপ্শন এ চলে আসবে। তবে আপনি যদি ম্যানুয়ালি ভিডিও এডিটিং করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে নিউ ভিডিও প্রজেক্ট এ ক্লিক করতে হবে। নিউ ভিডিও প্রজেক্ট এ ক্লিক করার পর আপনাকে অবশ্যই প্রোজেক্টের নাম দিতে হবে। এরপর আপনার সামনে ভিডিও এডিটিং এর ইন্টারফেস চলে আসবে। 

যারা অবশ্য এর আগে ভিডিও এডিটিং সম্পর্কে কোনো ধারণা ছিলনা তারা আজকে এই কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যাইহোক ভিডিও ইন্টারফেস চলে আসার পর আপনারা বাম পাশের উপরের অংশ দেখতে পাবেনএখানে আপনার সকল ধরনের ফাইল ও ছবি ইত্যাদি থাকবে। নিচের অংশটির নাম হল স্টরি বুক। এটিকে সাধারণত টাইমলাইন বলে ডাকা হয়ে থাকে। একদম উপরের ডান পাশের অংশটির নাম হল প্রিভিউ প্যানেল এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিও এডিটিং করার পর তাঁর প্রিভিউ দেখতে পারবেন। যাক আপনি অ্যাড এ ক্লিক করে আপনার পিসি থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভিডিও অথবা ছবি নিয়ে আসুন। এরপর আপনি আপনার ভিডিওগুলো কে অথবা ছবিগুলোকে সিলেক্ট করে স্টরি বুকে নিয়ে আপনার সিরিয়াল অনুযায়ী রেখে দিন।

কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল দ্বিতীয় ধাপ

দ্বিতীয় ধাপে আপনার ভিডিওটি কাটতে হবে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ভিডিও কাট করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে প্রথমে আপনাকে আপনার ভিডিও টি সিলেক্ট করতে হবে। আপনি স্টরি বুকের উপরে একটি ট্রিম নামে অপশন পাবেন এবং সেখানে ক্লিক করবেন এরপর নতুন একটি ইন্টারফেস আসবে। এছাড়াও আপনারা চাইলে যেকোন ভিডিও সিলেট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে অপশন সিলেক্ট করে ভিডিওটি কাট করতে পারেন। ট্রিম অপশন ওপেন করার পর আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভিডিওটির অংশ সিলেক্ট করে নিন। এরপর অ্যাপ্লাইড এ ক্লিক করলে আপনি ভিডিওটি কাট হয়ে যাবে। এভাবে আপনি আপনার যতগুলো ভিডিও আপনার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এড করবেন সেগুলো আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কেটে নেবেন।

 বিডিও কাটাকাটি হয়ে গেল এবার আপনারা চাইলে পুরো ভিডিওটি কেমন হয়েছে সেটা দেখার জন্য বিভিন্ন অপশন এ ক্লিক করে দেখতে পারেন। এজন্য আপনাকে প্রথম ভিডিওটা স্টরি বুক থেকে সিলেক্ট করে প্রিভিউ অপশন এ ক্লিক করবেন তাহলে দেখতে পারবেন। এখন অনেক সময় দেখা যায় যে আপনার ভিডিও যেগুলো ব্যবহার করেছেন সেগুলোর অনেকগুলো ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড অথবা নয়েস ভাল লাগেনা সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার স্টরি বুকে ভিডিওর পাশে মিউজিকের একটি অপশন রয়েছে সেখানে সাউন্ড আইকনটি ক্লিক করে দিলে তা বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ আপনি বলিয়ম আইকনে ক্লিক করে সাউন্ড বন্ধ করে দিতে পারেন। 

কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল তৃতীয় ধাপ

ধরুন আপনি একটি ভিডিও করলেন। সেই ভিডিও ক্লিপটি আপনি দুই জায়গায় ব্যবহার করতে চাচ্ছেন। তো সেক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রথমে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভিডিও টি সিলেক্ট করতে হবে স্টরি বুক থেকে। এরপর এসপ্লেট অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সেখান থেকে ভিডিওটির অর্ধেক অংশ সিলেক্ট নিবেন। এরপর দেখা যাবে যে ওই ভিডিওটি দুই ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে। এরপর আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ভিডিওটি দুটি অংশ দুই জায়গায় বসিয়ে দিন অবশ্যই ভিডিওর সাথে অথবা গল্পের সাথে মিল রেখে বসাতে হবে।

ধরুন আপনি গাড়িতে করে কোথাও যাচ্ছেন এই ভিডিওটির দুটি অংশ কেটে নিয়েছেন সেক্ষেত্রে একটি অংশ আপনাকে একটি স্থানে যাওয়ার আগে ব্যবহার করতে হবে এবং অন্যটি আরেকটি স্থানে যাওয়ার আগে ব্যবহার করতে হবে তাহলে ভিডিওটি ভালো হবে।

টেক্সট এনিমেশন যোগ করা

ভিডিওতে টেক্সট এনিমেশন যোগ করার জন্য অ্যাড টাইটেল কার অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি একটি স্টরি বুকে নতুন অপশন পেয়ে যাবেন এরপর এটিকে টেনে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী যাকে নিয়ে যাবেন। এরপর আপনি আপনার ওই অপশনটিতে পছন্দ অনুযায়ী কালার সিলেক্ট করে নিতে পারেন। এবার হিস্টরি বুকের ওই অপশনটিতে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে টেক্সট অপশন সিলেক্ট করতে হবে। পাশে আপনি বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমেশন ও ফ্রন্ট দেখতে পাবেন এবং আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যানিমেশন ও ফন্ট সিলেক্ট করে নিতে পারবেন। অ্যানিমেশন অপশনে নিচে আপনি লে-আউট দেখতে পাবেন এখানে চাইলে আপনি আপনার লে-আউট চেঞ্জ করতে পারেন। সবকিছু ঠিক করার পর আপনি ডান অপশনে ক্লিক করবেন। 

আপনি যদি ভিডিওটির লম্বা করতে চান তবে ডিউরেশন অপশনে ক্লিক করতে হবে এক্ষেত্রে মাউস রাইট বাটন ক্লিক করে ডিউরেশন অপশনে যেতে হবে। ডিউরেশন বাড়িয়ে নেওয়ার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হল পুনরায় আবার টেক্সট এনিমেশন অপশনে গিয়ে সময় বৃদ্ধি করতে হবে। এরপর ছবি এড করার জন্য আপনি পুনরায় ইন্টারফেসের যে ফাইল রাখার অপশন রয়েছে সেখানে গিয়ে ছবিগুলো সিলেক্ট করে টেনে এনে আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্থানে বসিয়ে দিতে হবে। ছবিতে মুভমেন্ট আনার জন্য আপনাকে প্রথমে ছবিগুলো সিলেক্ট করে মোশন অপশনে ক্লিক করতে হবে। সেখানে আপনি অনেক পছন্দ অনুযায়ী অপশন পাবেন এবং যেকোন একটি সিলেক্ট করে দিতে হবে আপনার পছন্দ অনুযায়ী। 

কিন্তু অনেক সময় কাল অনেক ছবির পাশে বর্ডার হয়ে যায় যেটা দেখতে খারাপ লাগে। সেক্ষেত্রে ছবিটি সিলেট করে বা আপনার ভিডিওটি যেটির ব্যাকগ্রাউন্ডের দুইপাশের বর্ডার ডিলিট করতে চান সেটি সিলেক্ট করার পর প্রিভিউ অপশন এর নিচে ফুল স্কিন এর মত দেখতে আইকনের উপর ক্লিক করতে হবে। এখানে ক্লিক করে রিমুভ black-bird অপশনে ক্লিক করতে হবে তাতে আপনার ছবিটির বর্ডার রিমুভ হয়ে যাবে এটি আপনি ভিডিওতে ইউজ করতে পারেন। আপনার কোন ভিডিও অথবা ছবি ভিডিও এডিটিং এর সময় রোটেট করার প্রয়োজন হয় তবে প্রিভিউ অপশনে নিচের অপশন পাবেন সেখান থেকে আপনি রোটেট করে নিবেন।

ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল ব্যবহার করা

ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল এর পঞ্চম যেটি রয়েছে তা হলো ভিডিওটি ইফেক্ট ব্যবহার করা। এক্ষেত্রে আপনি ফিল্টার অপশনে ক্লিক করতে হবে। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিওর অংশটির কালার চেঞ্জ করতে চান তার কালার চেঞ্জ করতে পারবেন।

স্লো মোশন ফাস্ট মোশন

আপনি যদি ভিডিওর কোন অংশের স্ক্রিবের স্প্রিড স্লো ফাস্ট মোশন করতে চান সে ক্ষেত্রে। স্টরি বুকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্কিপ সিলেক্ট করে স্পিড অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্পিড কমাতে বাড়াতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল থ্রিডি ইফেক্ট

এজন্য আপনাকে থ্রিডি অপশন সিলেক্ট করতে হবে এবং সেখানে আপনি অনেকগুলো ট্রেডি লোক দেখতে পারবেন। প্রত্যেকটি অপশনে অনেক ইন্টারেস্টিং আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী অপশন গুলো ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণসহ আপনি একটি ভিডিওর অংশ সিলেক্ট করে নিয়ে এরপর স্টরি বুকের থ্রিডি অপশন সিলেক্ট করতে হবে এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী একটি থ্রিডি অপশন ক্লিক করে দিলে দেখতে পারবেন যে ভিডিওতে থ্রিডি ইফেক্ট ফুটে উঠেছে। থ্রিডি ইফেক্ট কেভিডিও সাথে মুভ করানোর জন্য ট্রাকিং করতে হবে।

 আপনি যে থ্রিডি ইফেক্ট সিলেক্ট করেছেন তার নিচে একটি এডাস টু দ্য পয়েন্টপয়েন্ট অপশন দেখতে পাবেন এবং সেটি সিলেক্ট করে দিবেন। প্রসেস হতে কিছুটা সময় নেবে প্রসেস সম্পন্ন হওয়ার পর আপনারা এই ইফেক্ট আগের ছবির সেই অংশ বসাতে চান সেখানে জায়গাটা সিলেক্ট করে দিতে হবে এবং এরপর আবারো কিছুটা সময় প্রসেস হতে লাগবে। প্রসেসিং সম্পন্ন হওয়ার পর আমরা যদি প্রিভিউ অপশনে যায় তবে দেখতে পারবো যে ভিডিও সাথে সাথে  থ্রিডি ইফেক্ট মুভ হচ্ছে। আশাকরি আপনার থ্রিডি ইফেক্ট কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল মিউজিক এড করা

ভিডিওতে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ব্যবহার করার জন্য সফটওয়্যার উপরে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক এড করার অপশন দেখতে পারবেন। এখানে আপনি অনেকগুলো কপিরাইট ফ্রি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক পাবেন। আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সিলেক্ট করে নিতে পারবেন। এরপর আপনি মিউজিক টির নিচে ভলিউম দেখতে পারবেন সেখান থেকে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সাউন্ড কমাতে বা বাড়াতে পারবেন। done  অপশনে ক্লিক করতে হবে। কাস্টম মিউজিক দেওয়ার জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল। ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার উপরে আপনি coustom মিউজিক অপশন পাবেন। এরপর অ্যাড অডিও ফাইল অপশনে ক্লিক করলে আপনার কম্পিউটারের ফাইলগুলো ওপেন হয়ে যাবে এবং সেখান থেকে আপনি যে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক টি ব্যবহার করতে চান সেটা সিলেক্ট করে দিলেই হবে। 

ভিডিও রেন্ডারিং কম্পিউটারে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পূর্ণ শেষ এরপর আপনাকে রেন্ডারিং অপশনে যেতে হবে। তবে আপনি এখন যেই ভিডিও এডিটিং করেছেন তার অ্যাসপেক্ট রেশিও হলো ৬.৯। এই অ্যাসপেক্ট রেশিও সাধারণত আমরা ইউটিউবে দেখে থাকি এবং এটি শুধুমাত্র কম্পিউটার ইউজারদের জন্য সম্পূর্ণ পারফেক্ট হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি মোবাইল ইউজারদের জন্য আপনার ভিডিওর অ্যাসপেক্ট রেশিও চেঞ্জ করতে চান তাহলে আপনি উপরের ডান পাশে থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করতে হবে। এরপর অ্যাসপেক্ট রেশিও ৪.৩ দিতে হবে। কিন্তু ভিডিওটির স্কয়ার সাইজ হয়ে যাবে আমাদেরকে এখন যা করতে হবে তা হল এটির স্কয়ার সাইজ অর্থাৎ দুইপাশের বর্ডার ডিলিট করতে হবে আর এটি আমরাও এর আগে দেখিয়ে দিয়েছি।

 এজন্য আপনি স্টরি বুকের অপশনে অথবা প্রিভিউ অপশন এর নিচে ফুল স্ক্রিনে একটি আইকন দেখতে পারবেন এবং সেখানে সিলেক্ট করে রিমুভ black-bird অপশনে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে। এরপর ভিডিও রেন্ডারিং করার জন্য ফিনিশ অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর রেজুলেশন হাই করে এক্সপোর্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে এরপর আপনাকে একটি ফাইল সিলেক্ট করতে হবে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ফাইল সিলেক্ট করে নিবেন। এরপর এক্সপোর্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। রেন্ডারিং একটু সময় নিয়ে থাকে আর এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার পিসি’র ক্ষমতার উপর। রেন্ডারিং সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর আপনার ভিডিওটি অটোমেটিকলি প্লে হয়ে যাবে।

আমরা এতক্ষণ যে সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনাদেরকে ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দিলাম সেটি উইন্ডোস এর একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার চাই আপনারা অপশনে ভিডিও এডিটিং অথবা ফটোস লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে আমাদের কাজ করার উৎসাহ দেবেন এবং পোষ্টটি সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাবেন। ধন্যবাদ।

আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন
About The Author
Rafi Bhuiyan
আসসালামুয়ালাইকুম আমার নাম Rafi Bhuiyan। BD YouTube Community ওয়েবসাইট আমি পরিচালনা করি আমার সাথে আরো কয়েকজন বন্ধু আছে। পাশাপাশি আমরা বর্তমান সময় বাংলাদেশের বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছি দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইটে আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য।